পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

অন্তর দহন ১০

পেয়ালা পেয়ালা প্রেম ঢেলে চুমুকে চুমুকে শেষ। অামি হলাম প্রেমের কাঙ্গাল দুর্ভিক্ষে ভুগছে দেশ।

সুখ স্বপ্ন ০৫

ঢাকের শব্দ বড় অদ্ভুত, মনে যা ভাববে সেও তা বলবে। এত বছর পরেও অনন্যা দের বাড়ির ঢাকের শব্দ একটুও বদলালো না। শাপলার বিল কাশবন এর ওপার থেকে,  রাত বিরাতে বলতে থাকে "অামি তোমাকে ভালোবাসি।।।"

অন্তর দহন ০৯

পাখি অামি তোমার জন্য বৃক্ষ হয়েছিলাম বাসা বাঁধতে দিয়েছিলাম অামার ডালে। এখন বলছ অামাকেই                       তোমার ভালো লাগছে না। ঠিক অাছে উড়াল দাও যে অাকাশ ভালোলাগে                         সেখানে ওড়ো অাপন মনে। আমি এখানে বৃক্ষ হয়েই দাড়িয়ে রইলাম।

অন্তর দহন ০৮

তুমি যে আর ঘুম ভাঙ্গানি পাখি হবেনা তাই সুখের দিন আর আসবে না। তুমি যে আর আমার পথের সাথী হবে না তাই নিসঙ্গতা আর কাটবে না। তুমি যে আর প্রতিক্ষায় থাকবে না তাই ঘর বাধা আমার হবে না।

অন্তর দহন ০৭

ছেড়ে যাবার সময় হলে কত বায়না ধর। দুরে থাকার লাগি কত ছল চাতুরী কর।

সুখ স্বপন ০৪

বালিকা তোমার চোখে জল অামার মনে হাসি। কষ্ট নিয়না সখি ও জল যে অামি বড় ভালোবাসি।

সুখ স্বপন ০৩

কখন বিষন্য একা কখন হাতে হাত রাখা কখন তুমি অামি মিলে মিশে একাকার হয়ে যাওয়া। কখন অভিমানের পালা ইচ্ছে করে দুরে চলে যাওয়া। ভাঙ্গনেন ব্যাথা সইতে না পেরে, অাবার ফিরে অাশা।

অন্তর দহন ০৬

দুরে যাবার স্বাদ করে, যদি নাও দুরত্ব করে দুঃখ তাতে পাব কিছু অামি জানি। অাবার যদি ঘুরে ঘুরে পথের সীমানা পরে দেখা হয় কোন দিন অামাতে ও তোমায়। সেদিন যদি জানি ভুলে ছিলে অামায় তুমি হৃদয়ে ক্ষত কিছু হবে বুঝি। সব ব্যথা যাব ভুলে সময়ের ব্যবধানে যদি না জানি,তখনও ভালোবাসো অামায়।

সুখ স্বপন ০২

বন্দি করে দুখের ঘরে চাবি নিয়ে গেছিলে কই? অাইছ যখন অাবার ফিরে লও না মোরে বাহির করে। সুখের দুনিয়া দেখাও অাবার তুলে তোমার অাপন ঘরে।

অন্তর দহন ০৫

সাধন করার বেলা করলি না মন অবেলাতে অাস্ফালন। চাঁন যেদিন অাইল দ্বারে তাড়াইলি দুর বলে এখন তবে কান্দি মরিস কি কারণ। ওরে হারালি ধন বুঝবি এখন কি হারালি হেলায় তখন। জনম জনম খুজবি রে মন পাবি না অার অমন রতন। সে যে তোর মনের মতন মন পরী রে অান্ধার ধরায় অালোর বাতি। ও তার বুকে সেদিন ব্যাথা দিয়ে যে জ্বালা কুড়ালি। জীবন যৌবন কাটবে রে তোর বাঁইচা রইয়া মরন পাবি। শেখ বিল্লাল হোসেন

সুখ স্বপন ০১

কিছুটা প্রেম ভাগাভাগি করি কিছুটা সুখ,চল বিলি করি। তুই অামি এক হয়ে সুখ-প্রেমের ভাণ্ডার গড়ে চল অাজ রাজ্য বিস্তার করি।

অন্তর দহন ০৪

ডুবে যাচ্ছি,ডুব সাতারে হারিয়ে যাচ্ছি গভীরে। পাবে না অার খুঁজে তুমি যদি চাও অামারে।

অন্তর দহন ০৩

কি সুখ তুই দিবি বল তোর সুখের নিদান কালে। সুখ দেওয়া কি এত সহজ দুঃখী ভুবন পরে। শরীরী সুখ শরীর খায় মন কি তার ছোয়া পায়। পারিস যদি অাত্মারে দে শরীরে সুখ না চায়। তোর মনেতে প্রেম জমা অামার লাগি জ্বলে। দিয়ে প্রেম একটু তুই বাঁচায়ে নে মোরে।

অন্তর দহন ০২

ইচ্ছে করে ভাঙ্গিস রে প্রেম গড়াল লাগি কান্দিস। বুক ভাঙ্গার জ্বালা নিয়ে পথে পথে ঘুরিস। তোর চোখে দেখলি যেদিন অট্টালিকা বড়। কুড়েঘর লাগল না অার তোর কাছে তে ভালো। যখন চাইলি ফিরবি অাবার ঐনা কুড়ে ঘরে। ওরে সে ঘর যে নাই অার এই ভুবনের পরে।।।

অন্তর দহন ০১

কিছুটা প্রেম দিবি নাকি??? বার মাস কাল চৈত্র দহন- শ্রাবণ ধারা, সহ্য হয়না পাখি। একটু খানি ভালোবাসবি নাকি??? ভাঙ্গে নদী গড়ে চর, সেও এক নীতি। শুষ্ক মনে রক্তক্ষরণ এ কেমন পিরিতি।